মাজেদের প্রাণভিক্ষার আবেদন নাকচ করে দেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। বুধবার বিকেলে মাজেদ রাষ্ট্রপতির কাছে এ আবেদন করেন। কারা কর্তৃপক্ষ আবেদনটি বিকেলেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়ে দেয়। সেখান থেকে বঙ্গভবনে পৌঁছানো হয়। প্রাণভিক্ষার আবেদনটি বঙ্গভবনে পৌঁছার পরপরই তা খারিজ করে দেন রাষ্ট্রপতি। এটি প্রত্যাখ্যাত হওয়ায় কারা কর্তৃপক্ষের সামনে দণ্ড কার্যকরে বাধা থাকছে না।
এখন যে কোনো দিন ফাঁসি হবে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত আসামী মাজেদের। ফাঁসি কার্যকরকে সামনে রেখে প্রস্তুতি শেষ করেছে কতৃপক্ষ। কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের ফাঁসির মঞ্চটি সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত করা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে জল্লাদের একটি দল। মঞ্চের প্রস্তুতির বিষয়ে সূত্র জানায়, কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে এখন পর্যন্ত কোন ফাঁসি কার্যকর হয়নি। তবে মঞ্চটি সবসময় প্রস্তুত থাকে। সম্প্রতি নতুন করে ধোয়ামুছা করা হয়েছে। এতে যেকোনো সময় ফাঁসি কার্যকর করা যাবে।
আপনার মতামত লিখুন :